ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান সীমান্তবর্তী এলাকায় বিজিবি’র জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত জেলরোড থেকে আক্তার হোসেন গ্রেফতার মাহে রামাদ্বান উপলক্ষে অসহায় ও হতদরিদ্রদের মধ্যে ফুড প্যাক বিতরণ এনসিপি’র শ্রমিক উইং এর কেন্দ্রীয় সংগঠক হলেন সিলেটের শিব্বির আহমদ পথশিশুদের নিয়ে ইউনিস্যাবের ঈদ উৎসব-২০২৫ উদ্যাপন তিন খানকে নিয়ে আসছে সিনেমা আমার বয়স নিয়ে নায়িকার সমস্যা না হলে আপনার কেন সমস্যা: সালমান সকালে খালি পেটে পানি পান করলে কী হয় শরীরে? মানসিক অবসাদ কাটাতে রাতে যা করবেন গাজীপুরে আইজিপি

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:০২:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩ ৭০ বার পড়া হয়েছে

চার্জার ও মুঠোফোনের আলোয় খুলেছে কিছু দোকান

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা,

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেটের তিন নম্বর গেট এলাকার কিছু দোকানে কেনাবেচা শুরু হয়েছে।তবে মার্কেটের অধিকাংশ গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম।ব্যবসায়ীরা বলছেন,গেটগুলো খুলে দিলে ক্রেতারা আসতে পারবেন,বেচাকেনা হবে।আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা গেছে, মার্কেটের পূর্ব দিকের কিছু দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা।তবে বিদ্যুতের সংযোগ নেই।বিক্রেতারা চার্জার লাইট ও মুঠোফোনের আলো দিয়ে দোকান চালু করেছেন। অধিকাংশ দোকানে ক্রেতা নেই বললেই চলে।

মার্কেটের পশ্চিম পাশের তিন নম্বর গেট এলাকায় আলো–বাতাস থাকায় সেখানে লাইট না থাকলেও দোকান খুলে কেনাবেচা শুরু করতে পারছেন ব্যবসায়ীরা।এ ছাড়া মার্কেটের কিছু দোকানে জেনারেটর চালিয়ে একটি বৈদ্যুতিক পাখা ও বাল্ব জ্বালানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে মালিক সমিতি।মার্কেটের নিচতলার আশীর্বাদ বস্ত্রবিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,এই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়।গতকাল ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি করেছিলাম।মার্কেটে তিন নম্বর গেট বন্ধ থাকার ক্রেতারা আসতে পারছেন না।মার্কেটের দ্বিতীয় তলার কালার ক্লথ দোকানের বিক্রয়কর্মী নূর মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন,দোকান খুলেছি, তবে কেনাবেচা সেভাবে শুরু হয়নি।

কেনাবেচা করতে পারলে মালিক বেতন ও বোনাস দিত।পরিবার নিয়ে ঈদ করতে পারতাম। কেনাবেচার যে অবস্থা,মালিকের কাছে বেতন চাইতে নিজের কাছে খারাপ লাগছে।বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিউ সুপার মার্কেট পরিদর্শনে যায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি।কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন।পরিদর্শনে এসে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান ও মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।এ সময় তাঁরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলেন,তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে।তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না।তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের ভেতরে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি,তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেট

আপডেট সময় : ০৩:০২:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩

চার্জার ও মুঠোফোনের আলোয় খুলেছে কিছু দোকান

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা,

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেটের তিন নম্বর গেট এলাকার কিছু দোকানে কেনাবেচা শুরু হয়েছে।তবে মার্কেটের অধিকাংশ গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম।ব্যবসায়ীরা বলছেন,গেটগুলো খুলে দিলে ক্রেতারা আসতে পারবেন,বেচাকেনা হবে।আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা গেছে, মার্কেটের পূর্ব দিকের কিছু দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা।তবে বিদ্যুতের সংযোগ নেই।বিক্রেতারা চার্জার লাইট ও মুঠোফোনের আলো দিয়ে দোকান চালু করেছেন। অধিকাংশ দোকানে ক্রেতা নেই বললেই চলে।

মার্কেটের পশ্চিম পাশের তিন নম্বর গেট এলাকায় আলো–বাতাস থাকায় সেখানে লাইট না থাকলেও দোকান খুলে কেনাবেচা শুরু করতে পারছেন ব্যবসায়ীরা।এ ছাড়া মার্কেটের কিছু দোকানে জেনারেটর চালিয়ে একটি বৈদ্যুতিক পাখা ও বাল্ব জ্বালানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে মালিক সমিতি।মার্কেটের নিচতলার আশীর্বাদ বস্ত্রবিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,এই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়।গতকাল ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি করেছিলাম।মার্কেটে তিন নম্বর গেট বন্ধ থাকার ক্রেতারা আসতে পারছেন না।মার্কেটের দ্বিতীয় তলার কালার ক্লথ দোকানের বিক্রয়কর্মী নূর মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন,দোকান খুলেছি, তবে কেনাবেচা সেভাবে শুরু হয়নি।

কেনাবেচা করতে পারলে মালিক বেতন ও বোনাস দিত।পরিবার নিয়ে ঈদ করতে পারতাম। কেনাবেচার যে অবস্থা,মালিকের কাছে বেতন চাইতে নিজের কাছে খারাপ লাগছে।বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিউ সুপার মার্কেট পরিদর্শনে যায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি।কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন।পরিদর্শনে এসে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান ও মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।এ সময় তাঁরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলেন,তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে।তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না।তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের ভেতরে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি,তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।