ঢাকা ০৯:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদে দ্রু ত নিয়োগের নির্দেশ ১৫ টাকা দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার গাড়ি থামিয়ে ঘুষ আদায়, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার মৌলভীবাজার কুলাউড়ায় চাঁদাবাজি – সন্ত্রাস দমনে কঠোর অবস্থানে পুলিশ ঢাকায় বিমানের সাথে বৈঠক করলেন সিলেটের ব্যবসায়ীরা তিনমাস পর বিমানের সিলেট-ম্যানচেস্টার ফ্লাইট চালু সিলেট শাহ মাদানী ঈদগাহ ইকোপার্ক সড়কের ঢালাই কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শ্রীমঙ্গলে টাকার জন্য কলেজ ছাত্র খুন – গ্রেফতার ২ সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ ৭ লাখ টাকা নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, যা বললেন এনসিপি নেতা

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:০২:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩ ৯২ বার পড়া হয়েছে

চার্জার ও মুঠোফোনের আলোয় খুলেছে কিছু দোকান

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা,

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেটের তিন নম্বর গেট এলাকার কিছু দোকানে কেনাবেচা শুরু হয়েছে।তবে মার্কেটের অধিকাংশ গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম।ব্যবসায়ীরা বলছেন,গেটগুলো খুলে দিলে ক্রেতারা আসতে পারবেন,বেচাকেনা হবে।আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা গেছে, মার্কেটের পূর্ব দিকের কিছু দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা।তবে বিদ্যুতের সংযোগ নেই।বিক্রেতারা চার্জার লাইট ও মুঠোফোনের আলো দিয়ে দোকান চালু করেছেন। অধিকাংশ দোকানে ক্রেতা নেই বললেই চলে।

মার্কেটের পশ্চিম পাশের তিন নম্বর গেট এলাকায় আলো–বাতাস থাকায় সেখানে লাইট না থাকলেও দোকান খুলে কেনাবেচা শুরু করতে পারছেন ব্যবসায়ীরা।এ ছাড়া মার্কেটের কিছু দোকানে জেনারেটর চালিয়ে একটি বৈদ্যুতিক পাখা ও বাল্ব জ্বালানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে মালিক সমিতি।মার্কেটের নিচতলার আশীর্বাদ বস্ত্রবিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,এই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়।গতকাল ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি করেছিলাম।মার্কেটে তিন নম্বর গেট বন্ধ থাকার ক্রেতারা আসতে পারছেন না।মার্কেটের দ্বিতীয় তলার কালার ক্লথ দোকানের বিক্রয়কর্মী নূর মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন,দোকান খুলেছি, তবে কেনাবেচা সেভাবে শুরু হয়নি।

কেনাবেচা করতে পারলে মালিক বেতন ও বোনাস দিত।পরিবার নিয়ে ঈদ করতে পারতাম। কেনাবেচার যে অবস্থা,মালিকের কাছে বেতন চাইতে নিজের কাছে খারাপ লাগছে।বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিউ সুপার মার্কেট পরিদর্শনে যায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি।কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন।পরিদর্শনে এসে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান ও মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।এ সময় তাঁরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলেন,তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে।তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না।তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের ভেতরে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি,তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেট

আপডেট সময় : ০৩:০২:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৩

চার্জার ও মুঠোফোনের আলোয় খুলেছে কিছু দোকান

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা,

রাজধানীর নিউ সুপার মার্কেটের তিন নম্বর গেট এলাকার কিছু দোকানে কেনাবেচা শুরু হয়েছে।তবে মার্কেটের অধিকাংশ গেট বন্ধ থাকায় ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম।ব্যবসায়ীরা বলছেন,গেটগুলো খুলে দিলে ক্রেতারা আসতে পারবেন,বেচাকেনা হবে।আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা গেছে, মার্কেটের পূর্ব দিকের কিছু দোকান খুলেছেন ব্যবসায়ীরা।তবে বিদ্যুতের সংযোগ নেই।বিক্রেতারা চার্জার লাইট ও মুঠোফোনের আলো দিয়ে দোকান চালু করেছেন। অধিকাংশ দোকানে ক্রেতা নেই বললেই চলে।

মার্কেটের পশ্চিম পাশের তিন নম্বর গেট এলাকায় আলো–বাতাস থাকায় সেখানে লাইট না থাকলেও দোকান খুলে কেনাবেচা শুরু করতে পারছেন ব্যবসায়ীরা।এ ছাড়া মার্কেটের কিছু দোকানে জেনারেটর চালিয়ে একটি বৈদ্যুতিক পাখা ও বাল্ব জ্বালানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে মালিক সমিতি।মার্কেটের নিচতলার আশীর্বাদ বস্ত্রবিতানের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,এই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়।গতকাল ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি করেছিলাম।মার্কেটে তিন নম্বর গেট বন্ধ থাকার ক্রেতারা আসতে পারছেন না।মার্কেটের দ্বিতীয় তলার কালার ক্লথ দোকানের বিক্রয়কর্মী নূর মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন,দোকান খুলেছি, তবে কেনাবেচা সেভাবে শুরু হয়নি।

কেনাবেচা করতে পারলে মালিক বেতন ও বোনাস দিত।পরিবার নিয়ে ঈদ করতে পারতাম। কেনাবেচার যে অবস্থা,মালিকের কাছে বেতন চাইতে নিজের কাছে খারাপ লাগছে।বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিউ সুপার মার্কেট পরিদর্শনে যায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটি।কমিটির সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা মার্কেটটি ঘুরে দেখেন।পরিদর্শনে এসে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ক্ষতিগ্রস্ত দোকান ও মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনগুলো খতিয়ে দেখেন।এ সময় তাঁরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলেন,তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর মার্কেটের বিদ্যুৎ লাইনসহ অন্যান্য ব্যবস্থা চালু হবে।তবে ঈদের আগে সেটা হচ্ছে না।তিনি বলেন, তদন্ত কমিটিকে তিন কর্মদিবসের ভেতরে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল। আজকে শেষ কর্মদিবস। তদন্ত শেষ হয়নি,তাই প্রতিবেদন ঈদের পরে দেওয়া হবে।