ঢাকা ০২:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান সিলেটে রবিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না বিপিজেএ সিলেট বিভাগীয় কমিটির নতুন সভাপতি পাভেল ও সাধারণ সম্পাদক রাব্বী বিশ্বনাথের ১৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গাছের চারা বিতরণ করলেন- ইউএনও সিলেটে চোরাই পণ্যের বিশাল চালান আটক রাষ্ট্র যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে, তবে জনগণের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা চরম হুমকির মুখে পড়বে-সাকি বলিউড নায়িকাদের রূপের রহস্য ফাঁস করলেন চিকিৎসক নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কানে যা বললেন বর্ষা বছরে রোনালদো পান সাড়ে তিন হাজার কোটি, উপার্জন কমেছে মেসির সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ ভারতকে হারিয়েই শিরোপা জিততে হবে বাংলাদেশকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে জুনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার-তথ্য উপদেষ্টা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৬:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫ ১৬ বার পড়া হয়েছে

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক :

স্বৈরাচার সরকারের সময়ের গণমাধ্যমগুলোর কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।

রোববার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রাজধানীর টিআইবির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিডিয়ায় অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। সাংবাদিকতার জন্য করা সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নযোগ্য। পর্যালোচনা চলছে, সেটা করার চেষ্টা করছি।

মাহফুজ আলম বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে বেতার, বিটিভি ও বাসস নিয়ে জাতীয় সম্প্রচার সংস্থা করার পক্ষে। সরকারি বিজ্ঞাপন মূল্য নির্ধারণের পক্ষে আমি।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমগুলোর বিগত ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার। রাজনীতিকরণ করার কারণে হাউসগুলোর সাংবাদিকরাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ডিএফপির সঙ্গে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছি পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মূল্য ও লাইসেন্স পুনর্নির্ধারণ করার জন্য। অধিকাংশ হাউসের এই পলিসি নেই যে রাষ্ট্রকে ট্যাক্স দেবে।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের আর্থিক সুবিধা যদি নিশ্চিত না করা যায় তাহলে গণমাধ্যমকর্মীদের অসাধু উপায়ে অর্থ উপার্জন বন্ধ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ। তিনি আরও বলেন, যারা সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন নবম গ্রেড করা অসম্ভব বলছে, তারা মূলত সাংবাদিক-কর্মচারীদের ন্যায্য বেতন না দিয়েই সরকারি বিজ্ঞাপনের সুবিধা নিতে বেশি উৎসুক।

এদিকে সম্প্রতি নারী সংস্কার কমিশনের প্রতি সমালোচনা ও নারীর প্রতি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যর নিন্দা জানিয়ে এ বিষয়ে সরকারের নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রাখেন টিআইবি প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার-তথ্য উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ১০:৪৬:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক :

স্বৈরাচার সরকারের সময়ের গণমাধ্যমগুলোর কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।

রোববার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রাজধানীর টিআইবির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মিডিয়ায় অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। সাংবাদিকতার জন্য করা সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নযোগ্য। পর্যালোচনা চলছে, সেটা করার চেষ্টা করছি।

মাহফুজ আলম বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে বেতার, বিটিভি ও বাসস নিয়ে জাতীয় সম্প্রচার সংস্থা করার পক্ষে। সরকারি বিজ্ঞাপন মূল্য নির্ধারণের পক্ষে আমি।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমগুলোর বিগত ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার। রাজনীতিকরণ করার কারণে হাউসগুলোর সাংবাদিকরাই বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ডিএফপির সঙ্গে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছি পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মূল্য ও লাইসেন্স পুনর্নির্ধারণ করার জন্য। অধিকাংশ হাউসের এই পলিসি নেই যে রাষ্ট্রকে ট্যাক্স দেবে।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের আর্থিক সুবিধা যদি নিশ্চিত না করা যায় তাহলে গণমাধ্যমকর্মীদের অসাধু উপায়ে অর্থ উপার্জন বন্ধ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ। তিনি আরও বলেন, যারা সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন নবম গ্রেড করা অসম্ভব বলছে, তারা মূলত সাংবাদিক-কর্মচারীদের ন্যায্য বেতন না দিয়েই সরকারি বিজ্ঞাপনের সুবিধা নিতে বেশি উৎসুক।

এদিকে সম্প্রতি নারী সংস্কার কমিশনের প্রতি সমালোচনা ও নারীর প্রতি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যর নিন্দা জানিয়ে এ বিষয়ে সরকারের নিশ্চুপ ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রাখেন টিআইবি প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।