ঢাকা ১২:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান সীমান্তবর্তী এলাকায় বিজিবি’র জনসচেতনামূলক সভা অনুষ্ঠিত জেলরোড থেকে আক্তার হোসেন গ্রেফতার মাহে রামাদ্বান উপলক্ষে অসহায় ও হতদরিদ্রদের মধ্যে ফুড প্যাক বিতরণ এনসিপি’র শ্রমিক উইং এর কেন্দ্রীয় সংগঠক হলেন সিলেটের শিব্বির আহমদ পথশিশুদের নিয়ে ইউনিস্যাবের ঈদ উৎসব-২০২৫ উদ্যাপন তিন খানকে নিয়ে আসছে সিনেমা আমার বয়স নিয়ে নায়িকার সমস্যা না হলে আপনার কেন সমস্যা: সালমান সকালে খালি পেটে পানি পান করলে কী হয় শরীরে? মানসিক অবসাদ কাটাতে রাতে যা করবেন গাজীপুরে আইজিপি

সিলেট প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শেষ,নীরব প্রচার’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪ ৬২ বার পড়া হয়েছে

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক :

সিলেটে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের সরব প্রচার শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায়। এবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন ভার্চুয়্যাল মাধ্যমে নির্বাচন পর্যন্ত চলবে নীরব প্রচারণা।

রবিবার (৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বিএনপিবিহীন এ নির্বাচনে সিলেট জেলার ৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জন। কাগজে-কলমে ৩৫ জন থাকলেও এক প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো এবং এক প্রার্থী অন্যজনকে সমর্থন দেওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার তালিকায় রয়েছেন ৩৩ জন। তবে এর মাঝে মূল লড়াই হবে ১৫ জনের মধ্যে। বাকি ১৮ জনের কাউকে দেখা যায়নি ভোটের প্রচারণায়। বরং তাদেরকে  চেনেন না ভোটাররা।

গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত হয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। সিলেট জেলার ৬টি আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৫৮ জন। পরে জমা দেন ৪৭ জন। যাচাই-বাছাই শেষে ৩৩ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে আরও দুজন আপিল করে প্রার্থিতা ফিরিয়ে নিয়ে আসেন। এ দুজনসহ সিলেটের ৬টি আসনে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫ জনে। তবে ৩ জানুয়ারি সিলেট-৫ আসনের জাতীয় পার্টিার প্রার্থী সাব্বির আহমদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো এবং সিলেট-৩ আসনের ইসলামী ঐক্যজোট মনোনীত প্রার্থী ক্বারি মাওলানা মইনুল ইসলাম আশরাফী ওই আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ায় লড়াইয়ের তালিকায় নাম অবশিষ্ট থাকলে ৩৩ জন।

তারা হলেন- সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন (নৌকা), সম্মিলিত সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আব্দুল বাসিত (ছড়ি), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি)-এর প্রার্থী ইউসুফ আহমদ (আম), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী ফয়জুল হক (মিনার) এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. সোহেল আহমদ চৌধুরী (প্রতীক)।

সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা), গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য), বিশ্বনাথ পৌরমেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ট্রাক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী মো. জহির (ডাব) এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন (আম)।

সিলেট-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান (লাঙল), বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশ (বিএমএ)-এর মহাসচিব- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল (ট্রাক), বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী শেখ জাহেদুর রহমান মাসুম (মোমবাতি), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আফরোজ (আম) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফখরুল ইসলাম  (ঈগল)। 

সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ইমরান আহমদ (নৌকা), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. নাজিম উদ্দিন কামরান (মিনার) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালী আঁশ)।

সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ (নৌকা), বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (কেতলি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আল কবির (ট্রাক), তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দীন আহমদ শিকদার (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. বদরুল আলম (ডাব) এবং  বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) প্রার্থী মো. খায়রুল ইসলাম (হাত-পাঞ্জা)।

সিলেট-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ নুরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন (ঈগল), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আতাউর রহমান আতা (ছড়ি), জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম উদ্দিন (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শমসের মবিন চৌধুরী (সোনালী আঁশ) এবং ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী সাদিকুর রহমান (মিনার)।

প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয় ১৮ ডিসেম্বর। প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়েন প্রার্থীরা। তবে প্রচারণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রার্থীদের মধ্য থেকে মাত্র ১৫ জনকেই দেখা যায় প্রচার-প্রচারণায়। বাকিদের দেখা যায়নি ভোটের মাঠে।

যেসব প্রার্থী ছিলেন মাঠে সক্রিয়, তাদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা শেষ হয় আজ শুক্রবার সকাল ৮টায়। প্রচারণার ১৮ দিন প্রার্থীরা ছুটেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। সভা-সমাবেশ করে স্থানীয় জনসাধারণকে দিয়েছেন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। আনুষ্ঠানিক প্রচারের সময় শেষ হওয়ায় আজ শুক্রবার ও আগামীকাল শনিবার চলবে ফেসবুকসহ বিভিন্ন ভাচ্যুয়াল মাধ্যমে নীরব প্রচারণা। ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যারাতে বিজয়ের হাসি হাসবেন ৬টি আসনের ৬ প্রার্থী।

এবার সিলেটের ছয়টি আসনে মোট ২৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৩১ ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩ লাখ ৯২ হাজার ৩৯৫ ও মহিলা ভোটার রয়েছেন ১৩ লাখ ২২ হাজার ৯২৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ১০ জন। এবারের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১হাজার ১৩টি ও ভোট কক্ষ রয়েছে ৬ হাজার ৬টি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সিলেট প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শেষ,নীরব প্রচার’

আপডেট সময় : ০৫:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক :

সিলেটে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের সরব প্রচার শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায়। এবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন ভার্চুয়্যাল মাধ্যমে নির্বাচন পর্যন্ত চলবে নীরব প্রচারণা।

রবিবার (৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বিএনপিবিহীন এ নির্বাচনে সিলেট জেলার ৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জন। কাগজে-কলমে ৩৫ জন থাকলেও এক প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো এবং এক প্রার্থী অন্যজনকে সমর্থন দেওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার তালিকায় রয়েছেন ৩৩ জন। তবে এর মাঝে মূল লড়াই হবে ১৫ জনের মধ্যে। বাকি ১৮ জনের কাউকে দেখা যায়নি ভোটের প্রচারণায়। বরং তাদেরকে  চেনেন না ভোটাররা।

গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত হয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল। সিলেট জেলার ৬টি আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৫৮ জন। পরে জমা দেন ৪৭ জন। যাচাই-বাছাই শেষে ৩৩ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে আরও দুজন আপিল করে প্রার্থিতা ফিরিয়ে নিয়ে আসেন। এ দুজনসহ সিলেটের ৬টি আসনে মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫ জনে। তবে ৩ জানুয়ারি সিলেট-৫ আসনের জাতীয় পার্টিার প্রার্থী সাব্বির আহমদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো এবং সিলেট-৩ আসনের ইসলামী ঐক্যজোট মনোনীত প্রার্থী ক্বারি মাওলানা মইনুল ইসলাম আশরাফী ওই আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়ায় লড়াইয়ের তালিকায় নাম অবশিষ্ট থাকলে ৩৩ জন।

তারা হলেন- সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন (নৌকা), সম্মিলিত সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আব্দুল বাসিত (ছড়ি), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি)-এর প্রার্থী ইউসুফ আহমদ (আম), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী ফয়জুল হক (মিনার) এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. সোহেল আহমদ চৌধুরী (প্রতীক)।

সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী (নৌকা), গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি মোকাব্বির খান (উদীয়মান সূর্য), বিশ্বনাথ পৌরমেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ট্রাক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী মো. জহির (ডাব) এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন (আম)।

সিলেট-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান (লাঙল), বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশ (বিএমএ)-এর মহাসচিব- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল (ট্রাক), বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী শেখ জাহেদুর রহমান মাসুম (মোমবাতি), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আফরোজ (আম) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফখরুল ইসলাম  (ঈগল)। 

সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ইমরান আহমদ (নৌকা), ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. নাজিম উদ্দিন কামরান (মিনার) এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালী আঁশ)।

সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ (নৌকা), বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (কেতলি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আল কবির (ট্রাক), তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দীন আহমদ শিকদার (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. বদরুল আলম (ডাব) এবং  বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) প্রার্থী মো. খায়রুল ইসলাম (হাত-পাঞ্জা)।

সিলেট-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ নুরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন (ঈগল), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের প্রার্থী আতাউর রহমান আতা (ছড়ি), জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম উদ্দিন (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শমসের মবিন চৌধুরী (সোনালী আঁশ) এবং ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী সাদিকুর রহমান (মিনার)।

প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয় ১৮ ডিসেম্বর। প্রতীক পেয়েই প্রচার-প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়েন প্রার্থীরা। তবে প্রচারণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রার্থীদের মধ্য থেকে মাত্র ১৫ জনকেই দেখা যায় প্রচার-প্রচারণায়। বাকিদের দেখা যায়নি ভোটের মাঠে।

যেসব প্রার্থী ছিলেন মাঠে সক্রিয়, তাদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা শেষ হয় আজ শুক্রবার সকাল ৮টায়। প্রচারণার ১৮ দিন প্রার্থীরা ছুটেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। সভা-সমাবেশ করে স্থানীয় জনসাধারণকে দিয়েছেন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। আনুষ্ঠানিক প্রচারের সময় শেষ হওয়ায় আজ শুক্রবার ও আগামীকাল শনিবার চলবে ফেসবুকসহ বিভিন্ন ভাচ্যুয়াল মাধ্যমে নীরব প্রচারণা। ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যারাতে বিজয়ের হাসি হাসবেন ৬টি আসনের ৬ প্রার্থী।

এবার সিলেটের ছয়টি আসনে মোট ২৭ লাখ ১৫ হাজার ৩৩১ ভোটার রয়েছেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৩ লাখ ৯২ হাজার ৩৯৫ ও মহিলা ভোটার রয়েছেন ১৩ লাখ ২২ হাজার ৯২৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ১০ জন। এবারের নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১হাজার ১৩টি ও ভোট কক্ষ রয়েছে ৬ হাজার ৬টি।