ঢাকা ১০:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান সিলেটে জাফলংয়ে যৌথ অভিযানে ৫০ লিস্টার ও ৪ বোমা মেশিন ধ্বংস  মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান সিলেটে গাঁজাসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৯ সিলেট ও সুনামগঞ্জে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বন্যার শঙ্কা সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় বৃদ্ধি পেয়েছে নদ-নদীর পানি সিলেটে মৌলভীবাজারে চালু হচ্ছে আরও একটি বিমানবন্দর সিলেটে অতি বৃষ্টিতে বন্যার আতঙ্ক তেলাপোকার উপদ্রব কমাতে যা করবেন এক ঘণ্টায় ৩০ বার বিমান হামলা গাজায় রিউমার স্ক্যানার ‘হাসিনা এখনো প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প

সূচনার এ মহৎ কার্যক্রম বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে-বিভাগীয় কমিশনার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৫৩:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ৭৩ বার পড়া হয়েছে


ভিউ নিউজ ৭১ প্রতিবেদন:
সূচনার এ মহৎ কার্যক্রম বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে।সূচনার পরিসংখ্যান ও ডাটাবেইজ রিপোর্ট ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স মূল্যায়ন করেছে যা অত্যন্ত অর্থবহ।সূচনার এ অর্জিত জ্ঞান দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে দিতে হবে।সিলেটে বুধবার ২২ নভেম্বর রোজ ভিউ হোটেলে Save the Children আয়োজিত Suchana Programme Closing Workshop এ বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী,এনডিসি একথা বলেন।

অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ও পরিচালক (স্থানীয় সরকার) মোঃ আসিব আহসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডাঃ মোঃ হারুন-অর-রশীদ।এছাড়াও এ অনুষ্ঠানে সিলেট বিভাগ,জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তাগণ,বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।খর্বাকার শিশু জন্ম হওয়ার অন্যতম কারণ অপুষ্টিজনিত সমস্যা উল্লেখ করে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, হাঙ্গার রিপোর্টে বাংলাদেশ ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে।এছাড়াও শিশুমৃত্যু হার কমানো, মাতৃত্বকালীন সেবা, স্বাস্থ্য পুষ্টিসহ বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ অগ্রগতি লাভ করেছে।

সূচনা প্রোগ্রামের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এনজিওগুলো দেশের দরিদ্র ও অতি দরিদ্র মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে এ সংস্থাগুলো ক্ষুদ্রঋণ,লিঙ্গসমতা,নারী ও শিশু উন্নয়ন, কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সরকারকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।এরই অংশ হিসেবে সূচনা প্রোগ্রামের মাধ্যমে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার ২০টি উপজেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষ ৩৫ হাজার পরিবারকে পুষ্টিসহায়তা প্রদান করেছে।তিনি আরো বলেন,সূচনা প্রোগ্রামের কর্মপরিকল্পনায় মৎস্য,বিএডিসি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সরকারের অনেকগুলো মন্ত্রণালয় ও দপ্তর সহযোগিতা করে আসছে।সূচনা প্রোগ্রামের এ কর্মকৌশল ও ডাটাবেইজকে কাজে লাগালে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্ম সম্পাদনায় সহায়ক হবে।

ভবিষ্যতে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে নলেজ বেইজড স্মার্ট বাংলাদেশ।আমাদের অর্থনীতি পৌঁছে যাবে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে।এসডিজি বাস্তবায়ন ও অর্থনীতির এ অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে হলে প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে।সমাজের প্রান্তিক পর্যায়ে এ উন্নয়ন পৌঁছে দিতে পারলে দেশের সব জায়গায় সমানভাবে উন্নয়ন হবে, সমাজ ও দেশ এগিয়ে যাবে এক অনন্য মাত্রায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সূচনার এ মহৎ কার্যক্রম বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে-বিভাগীয় কমিশনার

আপডেট সময় : ০২:৫৩:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩


ভিউ নিউজ ৭১ প্রতিবেদন:
সূচনার এ মহৎ কার্যক্রম বিশ্বে রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে।সূচনার পরিসংখ্যান ও ডাটাবেইজ রিপোর্ট ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স মূল্যায়ন করেছে যা অত্যন্ত অর্থবহ।সূচনার এ অর্জিত জ্ঞান দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে দিতে হবে।সিলেটে বুধবার ২২ নভেম্বর রোজ ভিউ হোটেলে Save the Children আয়োজিত Suchana Programme Closing Workshop এ বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী,এনডিসি একথা বলেন।

অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ও পরিচালক (স্থানীয় সরকার) মোঃ আসিব আহসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডাঃ মোঃ হারুন-অর-রশীদ।এছাড়াও এ অনুষ্ঠানে সিলেট বিভাগ,জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তাগণ,বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।খর্বাকার শিশু জন্ম হওয়ার অন্যতম কারণ অপুষ্টিজনিত সমস্যা উল্লেখ করে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, হাঙ্গার রিপোর্টে বাংলাদেশ ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে।এছাড়াও শিশুমৃত্যু হার কমানো, মাতৃত্বকালীন সেবা, স্বাস্থ্য পুষ্টিসহ বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ অগ্রগতি লাভ করেছে।

সূচনা প্রোগ্রামের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এনজিওগুলো দেশের দরিদ্র ও অতি দরিদ্র মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে এ সংস্থাগুলো ক্ষুদ্রঋণ,লিঙ্গসমতা,নারী ও শিশু উন্নয়ন, কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সরকারকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।এরই অংশ হিসেবে সূচনা প্রোগ্রামের মাধ্যমে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার ২০টি উপজেলায় এ পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষ ৩৫ হাজার পরিবারকে পুষ্টিসহায়তা প্রদান করেছে।তিনি আরো বলেন,সূচনা প্রোগ্রামের কর্মপরিকল্পনায় মৎস্য,বিএডিসি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সরকারের অনেকগুলো মন্ত্রণালয় ও দপ্তর সহযোগিতা করে আসছে।সূচনা প্রোগ্রামের এ কর্মকৌশল ও ডাটাবেইজকে কাজে লাগালে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্ম সম্পাদনায় সহায়ক হবে।

ভবিষ্যতে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে নলেজ বেইজড স্মার্ট বাংলাদেশ।আমাদের অর্থনীতি পৌঁছে যাবে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে।এসডিজি বাস্তবায়ন ও অর্থনীতির এ অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে হলে প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে।সমাজের প্রান্তিক পর্যায়ে এ উন্নয়ন পৌঁছে দিতে পারলে দেশের সব জায়গায় সমানভাবে উন্নয়ন হবে, সমাজ ও দেশ এগিয়ে যাবে এক অনন্য মাত্রায়।