ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন হচ্ছে- অস্ত্রসহ আটক বিএনপি নেতার ছেলে এডভোকেট গাফফার ও বাবলুর সুস্থতা কামনায় সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া ভোর রাতে সিলেটে গোয়াইনঘাটে যুবক খু ন বিশ্বনাথে শিশু নির্যাতন, ইউপি চেয়ারম্যান’সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা ৫০কোটি টাকার ভারতীয় চিনির চালান আটক বিশ্বনাথে ঘুষ নেওয়ার অভিযােগে এস আই আলীম উদ্দিন ক্লো জ নারকেল তেলের সঙ্গে যা মেশালে কমবে চু ল পড়া প্রখ্যাত ফিলিস্তিনি সাংবাদিক লতিফেহকে গ্রেফতার করল ইসরাইল অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স ও জেসিআই ঢাকা ইউনাইটেডের সমঝোতা চুক্তি

বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা’র অলিক বক্তব্যের প্রতিবাদে খেলনের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০৫:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ জুন ২০২৩ ৭৭ বার পড়া হয়েছে

ভিউ নিউজ ৭১ডেস্ক:

গত ৫জুন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁন কর্তৃক হত্যার হুমকির প্রতিবাদ সমাবেশে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলনের বক্তব্যের বিকৃত ব্যাখ্যা দেয়া বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানার অলিক বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাহার উদ্দিন খেলন, ১১ জুন (রবিবার) দুপুর ১২টাই সভাপতির বাসভবনে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

লিখিত বক্তব্যে বাহার উদ্দিন খেলন বলেন,প্রিয় সাংবাদিক ও দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম, আমি বাহার উদ্দিন খেলন, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামীলীগ, নোয়াখালী। গত ৫ জুন (সোমবার) জননেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা,সফল রাষ্ট্র নায়ক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক, আবু সাঈদ চাঁদ কর্তৃক হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সুবর্ণচরে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করি, যাহা ইতিমধ্যে স্যোসাল মিডিয়ায় এবং পত্র পত্রিকায় দেখেছেন এবং শুনছেন।

প্রিয় ভাইয়েরা, আমার বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তাহা বিকৃত এবং ঘৃনিত, আমি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখান করি তাহার এরকম মন্তব্য।
ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা,আপনার রাজনৈতিক বয়স মনে হচ্ছে ২০০১ সাল বা তারও অনেক পরে, কারন আপনি ১৯৯১ সালের বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর কি নৈরাজ্য করেছে সেটা সম্পর্কে আপনি অবগত নন,আপনি ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সুবর্ণচরে ধানের শীষে ভোট দিতে গিয়ে নারী ধর্ষিত হয়েছে বলেছেন এবং আজও ভুক্তভোগী নারী বিচার পায়নি। আপনি মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছেন, কারন ঔ নির্যাতিত নারীকে পারিবারিক দ্বন্দের কারনে নির্যাতন করা হয় এবং সরকার অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে এসেছেন ও বিচার চলমান অবস্থায় আছে। এবং আসামীদের একজনও জামিন পায়নি।

প্রিয় দেশবাসী/ সাংবাদিক ভাইয়েরা, আমি সেইদিন বলেছি বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ১ কোটি লোককে হত্যা করবে। আমি মনে করি কমই বলেছি-কারন ১৮ কোটি জনগণের প্রতিনিধিকে প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসভার স্থল থেকে বিএনপি রাজশাহী জেলা আহবায়ক আবু সাইদ চাঁন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে৷ বিএনপি এর আগেও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ২১ বার হত্যার যে অপচেষ্টা করেছেন, এখনো গোপনে করে যাচ্ছেন, তাতে মনে হয় আপনারা ধোয়া তুলশি পাতা। বিএনপি দলীয় সরকার ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে ঐ সময় এক অন্ধকার অধ্যায়। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় আসে মধ্যরাতের নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগেই বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাসীরা প্রশাসনের মদদে প্রায় তিন শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীকে হত্যা করে। মিথ্যা অজুহাতে গ্রেফতার করে। হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে ও সংখ্যালঘু ভোটারসহ নারী ভোটাররা যাতে ভোট কেন্দ্রে না আসে তার জন্য ভয়ভীতি দেখায় বিএনপি জামায়াতের ক্যাডাররা। নির্বিচারে হামলা চালায় অসহায় সহজ সরল মানুষের উপর। হত্যা,ধর্ষন, নির্যাতনে আত্নহারা হয়ে যায় সমগ্র জাতি। শিশু,মহিলা, বৃদ্ধ কেউ বাদ যায়নি বিএনপি-জামায়াতের হায়নাদের হাত থেকে। হাজার হাজার সংখ্যালঘু মানুষ বাস্তুভিটা ছেড়ে আশ্রয়হীন অবস্থায় পাড়ি জমান পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রে অনেকে পাঁচ বছর ধরে নিজের বসত ভিটায় ফিরেও আসতে পারেনি। মানবতার এতো বড় অসম্মান এদেশে স্বাধীনতার পর আর কখনো হয়নি।

প্রিয় ভাইয়েরা বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা তাদের পাঁচ বছরের ক্ষমতায় আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে। অনেক নারী ধর্ষিতা হয়েছে। বিশেষ করে বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া ও বাগেরহাটের রামপাল, ভোলার দৌলত খাঁ ও মনপুরার হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করেছিল। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা হত্যা করে দেশের অর্থনীতিবীদ, অর্থমন্ত্রী শাহ এমএস কিবরিয়াকে, ২০০৪ সালের ৭মে হত্যা করা হয় সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্যাহ মাস্টারকে। রুমিন ফারহানা, আপনি কি অবগত আছেন ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেট হামলায় নিহত হন আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমান,ক্যাপ্টেন (অবঃ) মাহবুবসহ ২২ জন নেতাকর্মী। মানবতার দেওয়াল তৈরি করে অল্পের জন্য রক্ষা পান আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সেই গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনাকারী ছিলেন তৎকালীন আপনাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুর জামান বাবর এবং তারেক জিয়া, যাহা আদালত কর্তৃক তারা দোষী সাব্যস্ত হয়ে একজন সাজা ভোগ করতেছেন ও অন্যজন পলাতক আছেন।

প্রিয় ভাইয়েরা, রুমিন ফারহানা কি জানেন ১০ ট্রাক অস্ত্র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মাধ্যমে কেন দেশে নিয়ে আসা হয়েছিল, কৃষক সারের জন্য প্রতিবাদ করলে দিনাজপুরে নির্বিচারে গুলি করে ৭জন কৃষককে কারা হত্যা করেছিলো?

পরিশেষে বলতে চাই পরিবার পরিজন হারা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার মসনদে আবারো বসাবে ইনশাআল্লাহ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা’র অলিক বক্তব্যের প্রতিবাদে খেলনের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ০১:০৫:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ জুন ২০২৩

ভিউ নিউজ ৭১ডেস্ক:

গত ৫জুন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাইদ চাঁন কর্তৃক হত্যার হুমকির প্রতিবাদ সমাবেশে সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার উদ্দিন খেলনের বক্তব্যের বিকৃত ব্যাখ্যা দেয়া বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানার অলিক বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাহার উদ্দিন খেলন, ১১ জুন (রবিবার) দুপুর ১২টাই সভাপতির বাসভবনে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

লিখিত বক্তব্যে বাহার উদ্দিন খেলন বলেন,প্রিয় সাংবাদিক ও দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম, আমি বাহার উদ্দিন খেলন, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামীলীগ, নোয়াখালী। গত ৫ জুন (সোমবার) জননেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা,সফল রাষ্ট্র নায়ক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক, আবু সাঈদ চাঁদ কর্তৃক হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সুবর্ণচরে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করি, যাহা ইতিমধ্যে স্যোসাল মিডিয়ায় এবং পত্র পত্রিকায় দেখেছেন এবং শুনছেন।

প্রিয় ভাইয়েরা, আমার বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি নেত্রী ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন তাহা বিকৃত এবং ঘৃনিত, আমি ঘৃণা ভরে প্রত্যাখান করি তাহার এরকম মন্তব্য।
ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা,আপনার রাজনৈতিক বয়স মনে হচ্ছে ২০০১ সাল বা তারও অনেক পরে, কারন আপনি ১৯৯১ সালের বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর কি নৈরাজ্য করেছে সেটা সম্পর্কে আপনি অবগত নন,আপনি ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সুবর্ণচরে ধানের শীষে ভোট দিতে গিয়ে নারী ধর্ষিত হয়েছে বলেছেন এবং আজও ভুক্তভোগী নারী বিচার পায়নি। আপনি মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছেন, কারন ঔ নির্যাতিত নারীকে পারিবারিক দ্বন্দের কারনে নির্যাতন করা হয় এবং সরকার অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে এসেছেন ও বিচার চলমান অবস্থায় আছে। এবং আসামীদের একজনও জামিন পায়নি।

প্রিয় দেশবাসী/ সাংবাদিক ভাইয়েরা, আমি সেইদিন বলেছি বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ১ কোটি লোককে হত্যা করবে। আমি মনে করি কমই বলেছি-কারন ১৮ কোটি জনগণের প্রতিনিধিকে প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসভার স্থল থেকে বিএনপি রাজশাহী জেলা আহবায়ক আবু সাইদ চাঁন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে৷ বিএনপি এর আগেও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ২১ বার হত্যার যে অপচেষ্টা করেছেন, এখনো গোপনে করে যাচ্ছেন, তাতে মনে হয় আপনারা ধোয়া তুলশি পাতা। বিএনপি দলীয় সরকার ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে ঐ সময় এক অন্ধকার অধ্যায়। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় আসে মধ্যরাতের নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগেই বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাসীরা প্রশাসনের মদদে প্রায় তিন শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীকে হত্যা করে। মিথ্যা অজুহাতে গ্রেফতার করে। হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে ও সংখ্যালঘু ভোটারসহ নারী ভোটাররা যাতে ভোট কেন্দ্রে না আসে তার জন্য ভয়ভীতি দেখায় বিএনপি জামায়াতের ক্যাডাররা। নির্বিচারে হামলা চালায় অসহায় সহজ সরল মানুষের উপর। হত্যা,ধর্ষন, নির্যাতনে আত্নহারা হয়ে যায় সমগ্র জাতি। শিশু,মহিলা, বৃদ্ধ কেউ বাদ যায়নি বিএনপি-জামায়াতের হায়নাদের হাত থেকে। হাজার হাজার সংখ্যালঘু মানুষ বাস্তুভিটা ছেড়ে আশ্রয়হীন অবস্থায় পাড়ি জমান পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রে অনেকে পাঁচ বছর ধরে নিজের বসত ভিটায় ফিরেও আসতে পারেনি। মানবতার এতো বড় অসম্মান এদেশে স্বাধীনতার পর আর কখনো হয়নি।

প্রিয় ভাইয়েরা বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা তাদের পাঁচ বছরের ক্ষমতায় আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে। অনেক নারী ধর্ষিতা হয়েছে। বিশেষ করে বরিশালের গৌরনদী, আগৈলঝাড়া ও বাগেরহাটের রামপাল, ভোলার দৌলত খাঁ ও মনপুরার হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করেছিল। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা হত্যা করে দেশের অর্থনীতিবীদ, অর্থমন্ত্রী শাহ এমএস কিবরিয়াকে, ২০০৪ সালের ৭মে হত্যা করা হয় সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্যাহ মাস্টারকে। রুমিন ফারহানা, আপনি কি অবগত আছেন ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেট হামলায় নিহত হন আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমান,ক্যাপ্টেন (অবঃ) মাহবুবসহ ২২ জন নেতাকর্মী। মানবতার দেওয়াল তৈরি করে অল্পের জন্য রক্ষা পান আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সেই গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনাকারী ছিলেন তৎকালীন আপনাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুর জামান বাবর এবং তারেক জিয়া, যাহা আদালত কর্তৃক তারা দোষী সাব্যস্ত হয়ে একজন সাজা ভোগ করতেছেন ও অন্যজন পলাতক আছেন।

প্রিয় ভাইয়েরা, রুমিন ফারহানা কি জানেন ১০ ট্রাক অস্ত্র স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মাধ্যমে কেন দেশে নিয়ে আসা হয়েছিল, কৃষক সারের জন্য প্রতিবাদ করলে দিনাজপুরে নির্বিচারে গুলি করে ৭জন কৃষককে কারা হত্যা করেছিলো?

পরিশেষে বলতে চাই পরিবার পরিজন হারা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার মসনদে আবারো বসাবে ইনশাআল্লাহ।