ঢাকা ০৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন হচ্ছে- অস্ত্রসহ আটক বিএনপি নেতার ছেলে এডভোকেট গাফফার ও বাবলুর সুস্থতা কামনায় সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের দোয়া ভোর রাতে সিলেটে গোয়াইনঘাটে যুবক খু ন বিশ্বনাথে শিশু নির্যাতন, ইউপি চেয়ারম্যান’সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা ৫০কোটি টাকার ভারতীয় চিনির চালান আটক বিশ্বনাথে ঘুষ নেওয়ার অভিযােগে এস আই আলীম উদ্দিন ক্লো জ নারকেল তেলের সঙ্গে যা মেশালে কমবে চু ল পড়া প্রখ্যাত ফিলিস্তিনি সাংবাদিক লতিফেহকে গ্রেফতার করল ইসরাইল অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স ও জেসিআই ঢাকা ইউনাইটেডের সমঝোতা চুক্তি

চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৪২:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ ৬৫ বার পড়া হয়েছে

ভিউ নিউজ ডেস্ক:

দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্য বরিশাল বিভাগে।আর সবচেয়ে কম দারিদ্র বরিশালের পার্শ্ববর্তী বিভাগ খুলনায়।এই তালিকায় দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর রোববার প্রকাশিত খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২ সালের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।এই জরিপে দেশের কোন অঞ্চলে দারিদ্রতার হার কতো সে তথ্য উঠে এসেছে।রোববার (১৭ ডিসেম্বর) জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়,দেশে এখন সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭।ছয় বছর আগে ২০১৬ সালে যা ছিল ২৪ দশমিক ৩।দেশের অতি দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬।৬ বছর আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৯।

বিবিএসের তথ্য বলছে,দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্য এখন বরিশাল বিভাগে।এখানে দারিদ্র্যের হার ২৬ দশমিক ৯। আর সবচেয়ে কম খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ৮।দারিদ্র্যের হিসেবে বরিশালের পরেই অবস্থান রংপুর বিভাগের।এই বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ৮।তৃতীয় স্থানে আছে ময়মনসিংহ বিভাগ।এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ২।দারিদ্র্যতার তালিকায় চতুর্থ স্থানে থাকা ঢাকায় এ হার ১৭ দশমিক ৯।

প্রবাসীদের বিভাগ বা দ্বিতীয় লন্ডন খ্যাত সিলেট বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৭ দশমিক ৪।সিলেটের পরে অবস্থান রাজশাহীর।এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৭।চট্টগ্রাম বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৫ দশমিক ৮ এবং খুলনায় সবচেয়ে কম ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যতার মধ্যে আছেন।

বিবিএসের উপপরিচালক এবং খানা আয় ও ব্যয় জরিপ প্রকল্পের পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেছেন,প্রাথমিক প্রতিবেদনে যে ফলাফল এসেছিল মূল প্রতিবেদনেও তাই এসেছে।চূড়ান্ত প্রতিবেদনে একটু বিস্তারিত বলা হয়েছে।গত ছয় বছরে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়ায় আয়-ব্যয়ে পরিবর্তন এসেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট

আপডেট সময় : ০৪:৪২:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

ভিউ নিউজ ডেস্ক:

দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্য বরিশাল বিভাগে।আর সবচেয়ে কম দারিদ্র বরিশালের পার্শ্ববর্তী বিভাগ খুলনায়।এই তালিকায় দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর রোববার প্রকাশিত খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২ সালের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।এই জরিপে দেশের কোন অঞ্চলে দারিদ্রতার হার কতো সে তথ্য উঠে এসেছে।রোববার (১৭ ডিসেম্বর) জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়,দেশে এখন সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭।ছয় বছর আগে ২০১৬ সালে যা ছিল ২৪ দশমিক ৩।দেশের অতি দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬।৬ বছর আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৯।

বিবিএসের তথ্য বলছে,দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্য এখন বরিশাল বিভাগে।এখানে দারিদ্র্যের হার ২৬ দশমিক ৯। আর সবচেয়ে কম খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ৮।দারিদ্র্যের হিসেবে বরিশালের পরেই অবস্থান রংপুর বিভাগের।এই বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ৮।তৃতীয় স্থানে আছে ময়মনসিংহ বিভাগ।এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ২।দারিদ্র্যতার তালিকায় চতুর্থ স্থানে থাকা ঢাকায় এ হার ১৭ দশমিক ৯।

প্রবাসীদের বিভাগ বা দ্বিতীয় লন্ডন খ্যাত সিলেট বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৭ দশমিক ৪।সিলেটের পরে অবস্থান রাজশাহীর।এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৭।চট্টগ্রাম বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৫ দশমিক ৮ এবং খুলনায় সবচেয়ে কম ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যতার মধ্যে আছেন।

বিবিএসের উপপরিচালক এবং খানা আয় ও ব্যয় জরিপ প্রকল্পের পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেছেন,প্রাথমিক প্রতিবেদনে যে ফলাফল এসেছিল মূল প্রতিবেদনেও তাই এসেছে।চূড়ান্ত প্রতিবেদনে একটু বিস্তারিত বলা হয়েছে।গত ছয় বছরে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়ায় আয়-ব্যয়ে পরিবর্তন এসেছে।