ঢাকা ০৭:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে: সম্পাদক পরিষদ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাষ্টের মাসবপ্যাপী সেহরি বিতরণ চলমান গাজায় ‘অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি’ ফেরানোর আহ্বান ৩ প্রভাবশালী দেশের তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে যা জানালেন মির্জা ফখরুল বিদেশে বসে আ.লীগের আন্দোলনের ডাক, যা বললেন জান্নাতুন নাঈম বিমসটেক সম্মেলন ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না আ.লীগের বিচার ও নিবন্ধন বাতিলের দাবি,লাগাতার কর্মসূচি এনসিপির মাধবপুরে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় কিসমিস আটক বাহুবলের মিরপুরে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ আহত ৫ বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ ভারতকে হারাতে চায় হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ আজমিরীগঞ্জে এবার শুরু নদী থেকে মাটি কাটার মহোৎসব

হারানো আসন পুনরুদ্ধারের শপথ দলের নেতাকর্মীদের’কলঙ্ক মুছতে চায় আ.লীগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩ ৮৫ বার পড়া হয়েছে

সিলেট সিটি নির্বাচন

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক,প্রিন্ট সংস্করণ

সিলেট সিটি করপোরেশনে এবার পঞ্চমবারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।এর আগের চারটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুবার করে বিজয়ী হয়।এরমধ্যে বিএনপি বিজয়ী হয়েছে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই।জোট সরকারের আমলেও বিজয়ের মুখ দেখেনি।আর নিজ দলের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও পরপর দুবার পরাজিত হয় আওয়ামী লীগ।যদিও এবার এ কলঙ্ক মুছতে চায় দলটি।অথচ চারদলীয় জোট ও ওয়ান-ইলেভেনের সময় মেয়র ছিলেন আওয়ামী লীগের।সিটি নির্বাচন এলেই এ আলোচনা সামনে চলে আসে।নিজ দল ক্ষমতায় থাকলেই দলীয় প্রার্থীর কেন পরাজয়? উভয় দলেই বিষয়টি বেশ আলোচিত।

সামনেই নির্বাচন।ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ।নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান।একেবারেই নতুন মুখ।তবে ক্ষমতায় থাকলেই পরাজয়-এবার আর মেনে নিতে রাজি নয় দলটি।হারানো আসন পুনরুদ্ধারের শপথ দলের নেতাকর্মীদের। খতিয়ে দেখা হচ্ছে অতীতের চারটি সিটি নির্বাচনের ফলাফল।চলছে হিসাব-নিকাশ।কারণ এবার বেড়েছে নগরীর এলাকা।বেড়েছে ভোটার সংখ্যাও।এবার নগর ভবনের হারানো ক্ষমতা ফিরে পেতে মরিয়া আওয়ামী লীগ।

লক্ষ্য অর্জনে একক দলীয় প্রার্থী ঘোষণার পর মনোনয়ন বঞ্চিতদের দিয়েই গঠন করা হয়েছে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে নিয়ে সবাই মাঠে। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-গ্রুপিং দূর করে একাট্টা করার চেষ্টা চলছে আওয়ামী লীগ পরিবারকে।মাঠে গণসংযোগ,সভা-সমাবেশ,প্রচারণা অব্যাহত।কেন্দ্রের নেতারাও ঘন ঘন সিলেট সফর করছেন।মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন,এবার নৌকার বিজয় ঠেকানো যাবে না।বিরোধীরা এমন আভাস পেয়েই নির্বাচন ছেড়ে পালানোর পথ খুঁজছেন।এমনকি নির্বাচনি পরিবেশ ঘোলাটে করার অপচেষ্টাও করছেন।তবে নগরবাসী পরিবর্তনের স্লোগান দিয়ে ঐক্যবদ্ধ।কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না।

অপরদিকে, বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী প্রার্থিতার ব্যাপারে এখনও স্পষ্ট কোনো ঘোষণা দেননি। বাজারে রটেছে, প্রার্থিতার ব্যাপারে অনুসারী,সমর্থক,ভোটারদের হ্যাঁ আর দলের পক্ষ থেকে না-এতেই তিনি আটকে আছেন। মেয়র আরিফ জানালেন,নির্বাচনমুখী, নাকি রাজনীতিমুখী তা ২০ মে জানাব।প্রার্থিতার ব্যাপারে ঘোষণা না দিলেও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর মতোই তিনিও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।দিন-রাত গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।বিশেষ করে নগরীর নতুন ওয়ার্ডগুলোতে।তার এ তৎপরতা নির্বাচনমুখী বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।তবে তার দলীয়, নির্দলীয় অনুসারীরা আছেন ভোটের সমীকরণে। হিসাব-নিকাশে আছেন মেয়র নিজেও। তিনি যুগান্তরকে বলেন, সিটির আওতায় যেসব এলাকা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে অসুস্থতায় আমি তাদের কাছে যেতে পারিনি। সুস্থ হওয়ার পর যাচ্ছি। যেখানেই যাচ্ছি প্রার্থী হওয়ার চাপ দেওয়া হচ্ছে। তাদের দাবি সম্মানের সঙ্গে সর্বাগ্রে বিবেচনা করছি।

মেয়র পদে শেষ দুবার হেরে গেলেও এবার আমরা বিজয় চাই বললেন, নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন।সিলেট পৌরসভার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৮৭৮ সালে। ২০০২ সালের ২৮ জুলাই সিটি করপোরেশনে উন্নীত হয়।বর্ধিত হওয়ার পর সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬২১ জন।যা আগেরবারের চেয়ে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৮৯ জন বেশি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটার ছিল ৩২১৭৩২ জন। নির্বাচনে গতবার ১২০টি কেন্দ্র থাকলেও এবার কেন্দ্র বেড়ে হয়েছে ১৯০টি।

প্রার্থীদের ব্যানার-পোস্টার অপসারণ অভিযান :সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আগাম টানানো ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণে নেমেছে নির্বাচন অফিস।সিলেট মেন্দিবাগের নির্বাচন অফিস থেকে ৪টি টিম শনিবার বেলা ১১টায় শহরের বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান শুরু করে। অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের।এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুরাদ উদ্দিন হাওলাদার, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সাইদুর রহমান রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ।তিনি বলেন, অভিযান শুরুর আগে আমরা শহরের মাইকিং করেছি।আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে জেল-জরিমানা করা হবে।এমনকি সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হতে পারে।

এদিকে সিলেট সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই সম্ভাব্য মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আগেভাগেই প্রচার শুরু করেন।তারা সভা,কুশল বিনিময় ও জুমার নামাজে অংশ নিয়ে নির্বাচনি প্রচারণাও চালাচ্ছেন।কোনো প্রার্থী প্রকাশ্যে মতবিনিময় সভা করছেন।এসব অনুষ্ঠানে তারা নির্বাচনি প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। ২১ জুন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট অনুষ্ঠিত হবে।এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২৩ মে। প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১ জুন। এরপর শুরু হবে প্রচারণা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

হারানো আসন পুনরুদ্ধারের শপথ দলের নেতাকর্মীদের’কলঙ্ক মুছতে চায় আ.লীগ

আপডেট সময় : ০৬:০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩

সিলেট সিটি নির্বাচন

ভিউ নিউজ ৭১ ডেস্ক,প্রিন্ট সংস্করণ

সিলেট সিটি করপোরেশনে এবার পঞ্চমবারের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।এর আগের চারটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুবার করে বিজয়ী হয়।এরমধ্যে বিএনপি বিজয়ী হয়েছে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই।জোট সরকারের আমলেও বিজয়ের মুখ দেখেনি।আর নিজ দলের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও পরপর দুবার পরাজিত হয় আওয়ামী লীগ।যদিও এবার এ কলঙ্ক মুছতে চায় দলটি।অথচ চারদলীয় জোট ও ওয়ান-ইলেভেনের সময় মেয়র ছিলেন আওয়ামী লীগের।সিটি নির্বাচন এলেই এ আলোচনা সামনে চলে আসে।নিজ দল ক্ষমতায় থাকলেই দলীয় প্রার্থীর কেন পরাজয়? উভয় দলেই বিষয়টি বেশ আলোচিত।

সামনেই নির্বাচন।ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ।নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান।একেবারেই নতুন মুখ।তবে ক্ষমতায় থাকলেই পরাজয়-এবার আর মেনে নিতে রাজি নয় দলটি।হারানো আসন পুনরুদ্ধারের শপথ দলের নেতাকর্মীদের। খতিয়ে দেখা হচ্ছে অতীতের চারটি সিটি নির্বাচনের ফলাফল।চলছে হিসাব-নিকাশ।কারণ এবার বেড়েছে নগরীর এলাকা।বেড়েছে ভোটার সংখ্যাও।এবার নগর ভবনের হারানো ক্ষমতা ফিরে পেতে মরিয়া আওয়ামী লীগ।

লক্ষ্য অর্জনে একক দলীয় প্রার্থী ঘোষণার পর মনোনয়ন বঞ্চিতদের দিয়েই গঠন করা হয়েছে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে নিয়ে সবাই মাঠে। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-গ্রুপিং দূর করে একাট্টা করার চেষ্টা চলছে আওয়ামী লীগ পরিবারকে।মাঠে গণসংযোগ,সভা-সমাবেশ,প্রচারণা অব্যাহত।কেন্দ্রের নেতারাও ঘন ঘন সিলেট সফর করছেন।মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন,এবার নৌকার বিজয় ঠেকানো যাবে না।বিরোধীরা এমন আভাস পেয়েই নির্বাচন ছেড়ে পালানোর পথ খুঁজছেন।এমনকি নির্বাচনি পরিবেশ ঘোলাটে করার অপচেষ্টাও করছেন।তবে নগরবাসী পরিবর্তনের স্লোগান দিয়ে ঐক্যবদ্ধ।কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে আসবে না।

অপরদিকে, বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী প্রার্থিতার ব্যাপারে এখনও স্পষ্ট কোনো ঘোষণা দেননি। বাজারে রটেছে, প্রার্থিতার ব্যাপারে অনুসারী,সমর্থক,ভোটারদের হ্যাঁ আর দলের পক্ষ থেকে না-এতেই তিনি আটকে আছেন। মেয়র আরিফ জানালেন,নির্বাচনমুখী, নাকি রাজনীতিমুখী তা ২০ মে জানাব।প্রার্থিতার ব্যাপারে ঘোষণা না দিলেও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর মতোই তিনিও মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।দিন-রাত গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন।বিশেষ করে নগরীর নতুন ওয়ার্ডগুলোতে।তার এ তৎপরতা নির্বাচনমুখী বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।তবে তার দলীয়, নির্দলীয় অনুসারীরা আছেন ভোটের সমীকরণে। হিসাব-নিকাশে আছেন মেয়র নিজেও। তিনি যুগান্তরকে বলেন, সিটির আওতায় যেসব এলাকা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে অসুস্থতায় আমি তাদের কাছে যেতে পারিনি। সুস্থ হওয়ার পর যাচ্ছি। যেখানেই যাচ্ছি প্রার্থী হওয়ার চাপ দেওয়া হচ্ছে। তাদের দাবি সম্মানের সঙ্গে সর্বাগ্রে বিবেচনা করছি।

মেয়র পদে শেষ দুবার হেরে গেলেও এবার আমরা বিজয় চাই বললেন, নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন।সিলেট পৌরসভার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৮৭৮ সালে। ২০০২ সালের ২৮ জুলাই সিটি করপোরেশনে উন্নীত হয়।বর্ধিত হওয়ার পর সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬২১ জন।যা আগেরবারের চেয়ে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৮৯ জন বেশি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোটার ছিল ৩২১৭৩২ জন। নির্বাচনে গতবার ১২০টি কেন্দ্র থাকলেও এবার কেন্দ্র বেড়ে হয়েছে ১৯০টি।

প্রার্থীদের ব্যানার-পোস্টার অপসারণ অভিযান :সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের আগাম টানানো ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার অপসারণে নেমেছে নির্বাচন অফিস।সিলেট মেন্দিবাগের নির্বাচন অফিস থেকে ৪টি টিম শনিবার বেলা ১১টায় শহরের বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান শুরু করে। অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের।এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুরাদ উদ্দিন হাওলাদার, মৌলভীবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন, হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সাইদুর রহমান রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা তারেক আহমদ।তিনি বলেন, অভিযান শুরুর আগে আমরা শহরের মাইকিং করেছি।আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে জেল-জরিমানা করা হবে।এমনকি সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হতে পারে।

এদিকে সিলেট সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই সম্ভাব্য মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আগেভাগেই প্রচার শুরু করেন।তারা সভা,কুশল বিনিময় ও জুমার নামাজে অংশ নিয়ে নির্বাচনি প্রচারণাও চালাচ্ছেন।কোনো প্রার্থী প্রকাশ্যে মতবিনিময় সভা করছেন।এসব অনুষ্ঠানে তারা নির্বাচনি প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। ২১ জুন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট অনুষ্ঠিত হবে।এ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২৩ মে। প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১ জুন। এরপর শুরু হবে প্রচারণা।