হবিগঞ্জ চুনারুঘাটে ওজনে কম ও নিম্নমানের টিসিবির চাউল বিতরণের অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৩:২৪:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩ বার পড়া হয়েছে
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি :
চুনারুঘাটে টিসিবির চাউল বিতরণে ওজনে কম দেয়ার ও নিম্নমানের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদামের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে চুনারুঘাটে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে প্রতিটি বস্তায় নিম্নমানের চাউল ও ৬-৭ কেজি করে ওজনে কম দেয়ায় চুনারুঘাটের ডিলারদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এমনকি তাদের সাথে অশোভন আচরণও অভিযোগ পাওয়া গেছে কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
জানা যায়, টিসিবির পণ্য মধ্যবিত্ত ও গরিবের মাঝে বিতরণ করা হয়। খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা মোঃ আলমগীরের কাছ থেকে গত ২২ সেপ্টেম্বর আলী টেড্রার্সের প্রোপাইটর জুয়েল আহমেদের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম ১২০ বস্তা টিসিবির চাউল নিয়ে আসেন। পাইকপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে গতকাল মঙ্গলবার বস্তাগুলো সন্দেহ হলে ওজন দিয়ে দেখেন প্রতি বস্তায় ৪৫/৪৬ কেজি চাউল রয়েছে। তাও আবার নিম্নমানের। এ বিষয়ে মোঃ আলমগীরকে জিজ্ঞেস করলে তিনি ডিলারদের সাথে অশোভন আচরণ করেন। বিষয়টি ডিলাররা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ফুড অফিসার লাকি রাণী দেবকে জানান। চুনারুঘাটের ডিলাররা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এরকম আরও অভিযোগ করেন। তিনি প্রায়ই নিম্নমানের চাউল এবং ওজনে কম দেন। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ফুড অফিসার লাকী রাণী দেব জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযুক্ত আলমগীরকে ফোন করলে তিনি বলেন, এতোরাতে কেনো ফোন করেছেন বলে কেটে দেন। এরপর বারবার ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি। চুনারুঘাটের ডিলারদের দাবি আলমগীরকে প্রত্যাহার করে অবিলম্বে এখানে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেয়া হউক। টিসিবির চাউল বিতরণে ওজনে কম দেয়ার ও নিম্নমানের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদামের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে চুনারুঘাটে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে প্রতিটি বস্তায় নিম্নমানের চাউল ও ৬-৭ কেজি করে ওজনে কম দেয়ায় চুনারুঘাটের ডিলারদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এমনকি তাদের সাথে অশোভন আচরণও অভিযোগ পাওয়া গেছে কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
জানা যায়, টিসিবির পণ্য মধ্যবিত্ত ও গরিবের মাঝে বিতরণ করা হয়। খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা মোঃ আলমগীরের কাছ থেকে গত ২২ সেপ্টেম্বর আলী টেড্রার্সের প্রোপাইটর জুয়েল আহমেদের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম ১২০ বস্তা টিসিবির চাউল নিয়ে আসেন। পাইকপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে গতকাল মঙ্গলবার বস্তাগুলো সন্দেহ হলে ওজন দিয়ে দেখেন প্রতি বস্তায় ৪৫/৪৬ কেজি চাউল রয়েছে। তাও আবার নিম্নমানের। এ বিষয়ে মোঃ আলমগীরকে জিজ্ঞেস করলে তিনি ডিলারদের সাথে অশোভন আচরণ করেন। বিষয়টি ডিলাররা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ফুড অফিসার লাকি রাণী দেবকে জানান। চুনারুঘাটের ডিলাররা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এরকম আরও অভিযোগ করেন। তিনি প্রায়ই নিম্নমানের চাউল এবং ওজনে কম দেন। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ফুড অফিসার লাকী রাণী দেব জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযুক্ত আলমগীরকে ফোন করলে তিনি বলেন, এতোরাতে কেনো ফোন করেছেন বলে কেটে দেন। এরপর বারবার ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি। চুনারুঘাটের ডিলারদের দাবি আলমগীরকে প্রত্যাহার করে অবিলম্বে এখানে অন্য কাউকে দায়িত্ব দেয়া হউক।




























